নীরব গোপন প্রেমের পূজারিনী তুমি মিতা, করে চলেছ গোপনে পূজা যুগে যুগে,
নিবেদনে; সকল অর্ঘ্য দিয়ে অকারণ করুনায়, প্রেমবরষায় নিজের সকল অমৃত দানে,
প্রেমাশ্রুর গোপন পানে দিবসরাতে মীরার গীতিতে, হৃদয়পুরে সুরের নিবেদনে,
করে চলেছ নিমন্ত্রন অসীমের সীমাতে, আমারই ক্ষুদ্র সীমানার সীমা পেরিয়ে।
আর আমি ব্যকুল, গেছি সরে দূরে তোমারই বলয় হতে মরীচিকার জালে দগ্ধ নগরে,
কে বলে তোমায় দু:খবিলাসিনী, গেয়ে চলেছ বিরহগীতি একই লয়ে পথ চেয়ে,
নিত্য পূজায় করে চলেছ আমারে পূর্ন দিনে দিনে, অসীম সে গীতের মুক্ত নিমন্ত্রনে,
যতই গেছি দূরে আরও দূরে, এসেছি কাছে আরও কাছে নিবিড় পরশে, হৃদয়তারে,
তোমার পূজার পুণ্য হোমে, সকল রাগের আহুতি দানে গোপন ঐ সংগীতধারাতে।
পৌষের এ আকাশে জমেছে মেঘ যে বরই বেদনায়, অসীম তাপের ক্রন্দনে,
শুনেছ কি তুমি আমার ঐ ব্যকুলতা, বিরহের বেদনা সংগীত তারে অনুনাদে, অনুরণে?
কেঁদে উঠেছ কি বেদনায় নিজেরে হারিয়ে আমার এ গানে বিরহের মালা নিজেরে পরিয়ে,
অসময়ের এই মেঘে লুকিয়ে আছ তুমি সুপ্ত প্রকাশে, চোখের জলের অমৃত পানে,
বাজাও বাজাও হে সখা, তোমারই তারে গোপন সে গীতিতে বিরহপ্রবাহে চরম আনন্দে।
প্রকাশ হউক তোমারই সে প্রেম আগুনের পরশে দিকে দিকে সংগীত ধারায় অবিরাম বর্ষনে,
হৃদয়ে আমার সুর তুলে পালে; তোমারই খেয়ায় ভেসে তোমারই দুয়ারে হারাতে,
ঝড়ুক এ আকাশ অসীম সে ধারাতে তোমারই পূজার পুষ্প হয়ে পাথরে প্রাণ দিতে,
পূর্ন কর এ নিমন্ত্রন তোমারই সুধায় ঝরো ঝরো গীতির নিবিড় প্রবাহে ভাসায়ে।
_______________
©অমরেশ দেবনাথ।
নিবেদনে; সকল অর্ঘ্য দিয়ে অকারণ করুনায়, প্রেমবরষায় নিজের সকল অমৃত দানে,
প্রেমাশ্রুর গোপন পানে দিবসরাতে মীরার গীতিতে, হৃদয়পুরে সুরের নিবেদনে,
করে চলেছ নিমন্ত্রন অসীমের সীমাতে, আমারই ক্ষুদ্র সীমানার সীমা পেরিয়ে।
আর আমি ব্যকুল, গেছি সরে দূরে তোমারই বলয় হতে মরীচিকার জালে দগ্ধ নগরে,
কে বলে তোমায় দু:খবিলাসিনী, গেয়ে চলেছ বিরহগীতি একই লয়ে পথ চেয়ে,
নিত্য পূজায় করে চলেছ আমারে পূর্ন দিনে দিনে, অসীম সে গীতের মুক্ত নিমন্ত্রনে,
যতই গেছি দূরে আরও দূরে, এসেছি কাছে আরও কাছে নিবিড় পরশে, হৃদয়তারে,
তোমার পূজার পুণ্য হোমে, সকল রাগের আহুতি দানে গোপন ঐ সংগীতধারাতে।
পৌষের এ আকাশে জমেছে মেঘ যে বরই বেদনায়, অসীম তাপের ক্রন্দনে,
শুনেছ কি তুমি আমার ঐ ব্যকুলতা, বিরহের বেদনা সংগীত তারে অনুনাদে, অনুরণে?
কেঁদে উঠেছ কি বেদনায় নিজেরে হারিয়ে আমার এ গানে বিরহের মালা নিজেরে পরিয়ে,
অসময়ের এই মেঘে লুকিয়ে আছ তুমি সুপ্ত প্রকাশে, চোখের জলের অমৃত পানে,
বাজাও বাজাও হে সখা, তোমারই তারে গোপন সে গীতিতে বিরহপ্রবাহে চরম আনন্দে।
প্রকাশ হউক তোমারই সে প্রেম আগুনের পরশে দিকে দিকে সংগীত ধারায় অবিরাম বর্ষনে,
হৃদয়ে আমার সুর তুলে পালে; তোমারই খেয়ায় ভেসে তোমারই দুয়ারে হারাতে,
ঝড়ুক এ আকাশ অসীম সে ধারাতে তোমারই পূজার পুষ্প হয়ে পাথরে প্রাণ দিতে,
পূর্ন কর এ নিমন্ত্রন তোমারই সুধায় ঝরো ঝরো গীতির নিবিড় প্রবাহে ভাসায়ে।
_______________
©অমরেশ দেবনাথ।
No comments:
Post a Comment