১
যে শব্দে প্রেম দিয়েছিলে - বিছানা শরীর ও ভাঙ্গন।
তিনটি বানানই ভুল।ফিরতে ফিরতে মাটিতে প্রস্তাবিত নকশা।
সুড়ঙ্গ আশ্রয় - এতোটা গভীরতম নয় মানুষের কাছে।।
২
দিন এগিয়ে এলে নোনা ঘামে শুকনো বিপর্যয় - খেয়ালে এগিয়ে রাখো।পরজন্মে মেফিস্টোফেলিস লীনতাপ।উচ্চতর প্রস্তুতুতে আলগা আগুন - যখের ধন্।ঘনিষ্ঠ শব্দকাড়ার প্রভাতী লোভ।।
৩
লু-রাতে মাঝবরাবর নদী।উপত্যকায় হাঁ-মুখ - পিয়াস মেটায় না চাতক।আকাশভেদী বৃষ্টি কেবল পিঠ ভেজায়।জল চোঁয়ানো শাড়ি - একাকিত্ব স্পষ্ট করে - অশ্লীল স্পর্শদুটো - তোমাকে বিনির্মাণের স্বার্থে।।
৪
ব্যাসশব্দে মেলানো নেই একঘেয়েমির বুদবুদ।
যদিও নিশুতি বিকেলের শুরুতে পুরো সমুদ্রটা গোটানো।কয়েকটা ঢেউ - ঠিক তোমার মতো।
ভাঙ্গছ - মিলছো - আকছো - শেখাচ্ছ - টলাচ্ছ।
উল্টানো যতিচিহ্ন কয়েকটা ই-কারজনিত সাবেক আহ্লাদী।দীপশিখা পরিপূর্ণ........
৫
এখনোও মায়াজাল - চামচিকে রোদ - পোড়া ঘুড়ি - কমলা জানালা - বেগুনী বিকেল।
টবমতে একগোছা - ক্লান্ত ও আম্লিক - ছেড়া পাতা - ক্লকওয়াইজ কবিতা।
যন্ত্রণা বাড়ে না কেন?মাটি মেখে চুল ভেজালে অন্ধকারে।
৬
লিভলাভ তত্ত্বে বিগত পরশু থেকে শুকনো চায়ের ডাঁটিভাঙ্গা কাপ।হাঙর ঠোঁট বাসি নয় - সাপচুমুর চুমুক।ঝরা কাঁটা আলগা খোঁপা থেকে - ছাল ছাড়ানো ঋনাত্মক বেলুন।
কামুক কামুক চোখের বাইক - নিঃশব্দে উড়িয়ে দেয় ডিসেল।আগ্রাসী প্রত্নতত্ত্বে আবগারি প্রশমন।
অথচ ঝুলন্ত সময় নাটুকে স্বপ্নে।
রাঁধেভ্যু মতে - বাসন্তী রঙা পরকীয়া ঘনিষ্ঠতা ছিঁড়ে বাইক চেপে পৌঁছয় - বনগাঁ থেকে মেটিয়াবুরুজ।।
৭
এক চিলতে কাটাকুটি কথা - যেটুকু ছিল চু-কিতকিত সম্বল।কিশমিশ জিভে কুইনাইনের আচার - একমাত্র তোমার হাতেই সমাধিত্তোর।
কালো তোরণে চার্মিণার ছাপ - রিগরমটিসে মরামাছের হলদেয়ানা কার্নিশ জোড়া।
চলো।তাপ পালিশ করি।বার্নিশ দিয়ে বাড়াই শান্তরোদ।হয় আজ মারাত্মক রাত - অথবা কোনো সর্বনাশ আর নয়।।
৮
মেদমুক্ত উপত্যকা - পিকাসো প্রতীক।পিসার মিনার জুড়ে যে শালিক গ্যালিলিও চিনিয়েছিল
আবার এসেছে বিজোড় ছাদ।এখানেই তোমার জন্য আমৃত্যু প্রথম।হেমলকে মন নেই - বনসাই আমেজে মরফিন দাবি।ভিজলে ভারি অসভ্য - শুকনো খরায় রোমকূপ চাপে কার্টিজের ছবি।
বুলেটেও চেতনা ভাঙ্গন কেন?বাষ্পীয় জলছবি মাখা তুমি।এসো।দেওয়ালকেও ঠান্ডা মাথায় খুন করার প্রতিশ্রুতি পালন করি।
৯
আওয়াজ ছুঁলেই শিৎকার - চাঁদঘড়ি ছুঁতে হাত বাড়াচ্ছে কমলালেবু।আমরা চাইছি ছাপোষা প্রজাপতি।মাসের শেষ - যদিও পুজিমার্কা কোলাজে সিগারেট লভ্যাংশ নয়।
ঝুটমুট গুলিয়ে দিলে ট্রামলাইনের রুপো।একএকটা আকরিক মালিকানার ঠিকানায় তোমাকে চিঠি।
মুখোমুখি বসে থাকার আপোষ - জলময় সুযোগে তোমাকে ডাকি ছু-মন্তর মেঘ ডাকনামে।।
ডাকঘর শাঁখ বাজালো অবশেষে.........
১০
হাত ফস্কে জ্বালিয়েছি মধুমেহ - পুড়লো জোনাকী শরীর।মৃত্যুও প্রেম চেয়েছিল যৌবনে।
মরাল ঈশ্বরের ঘাম স্বাদ - একপা এগিয়ে অতর্কিত।
কবিতায় তরল হয় তরলিত - গ্লাসভর্তি চুমুর ফোয়ারা ফৌজদারি আকর্ষণে তোমার অলীক সীমান্ত।।
১১
ছোবলের পরেও ছোবল - শ্যেন আকৃতি অশান্ত নয় কৃত্তিম নাভিশ্বাসে।হয়তো কবিতাও তোমার জন্য ভুল - কোনো ভুল নয় ক্রিয়াপদ আক্রোশে।
বহু ঝড়ের খেয়াল টুকরোটুকরো হয় - শতাংশের হিসাবে ক্রমশঃ ঠোঁঁটের নীল নিঃশ্বাসে ঘন।।
১২
যে কবির কবিতা ছাপে না কেউ - রোমান্টিক মেজাজে নিঃস্বতা প্রিয়।
কবিতারও গোলাপি ভাস্কর্য - আতস আয়নায় ক্ষত।
পৃথিবী নিজস্ব মরশুমে বিলীয়মান ধাতব।
বিপরীত চাঁদমারিতে আটকানো টিকটিকির সংশোধীয় খসে পড়া - ঋ।।
___________
শব্দরূপ : রাহুল
যে শব্দে প্রেম দিয়েছিলে - বিছানা শরীর ও ভাঙ্গন।
তিনটি বানানই ভুল।ফিরতে ফিরতে মাটিতে প্রস্তাবিত নকশা।
সুড়ঙ্গ আশ্রয় - এতোটা গভীরতম নয় মানুষের কাছে।।
২
দিন এগিয়ে এলে নোনা ঘামে শুকনো বিপর্যয় - খেয়ালে এগিয়ে রাখো।পরজন্মে মেফিস্টোফেলিস লীনতাপ।উচ্চতর প্রস্তুতুতে আলগা আগুন - যখের ধন্।ঘনিষ্ঠ শব্দকাড়ার প্রভাতী লোভ।।
৩
লু-রাতে মাঝবরাবর নদী।উপত্যকায় হাঁ-মুখ - পিয়াস মেটায় না চাতক।আকাশভেদী বৃষ্টি কেবল পিঠ ভেজায়।জল চোঁয়ানো শাড়ি - একাকিত্ব স্পষ্ট করে - অশ্লীল স্পর্শদুটো - তোমাকে বিনির্মাণের স্বার্থে।।
৪
ব্যাসশব্দে মেলানো নেই একঘেয়েমির বুদবুদ।
যদিও নিশুতি বিকেলের শুরুতে পুরো সমুদ্রটা গোটানো।কয়েকটা ঢেউ - ঠিক তোমার মতো।
ভাঙ্গছ - মিলছো - আকছো - শেখাচ্ছ - টলাচ্ছ।
উল্টানো যতিচিহ্ন কয়েকটা ই-কারজনিত সাবেক আহ্লাদী।দীপশিখা পরিপূর্ণ........
৫
এখনোও মায়াজাল - চামচিকে রোদ - পোড়া ঘুড়ি - কমলা জানালা - বেগুনী বিকেল।
টবমতে একগোছা - ক্লান্ত ও আম্লিক - ছেড়া পাতা - ক্লকওয়াইজ কবিতা।
যন্ত্রণা বাড়ে না কেন?মাটি মেখে চুল ভেজালে অন্ধকারে।
৬
লিভলাভ তত্ত্বে বিগত পরশু থেকে শুকনো চায়ের ডাঁটিভাঙ্গা কাপ।হাঙর ঠোঁট বাসি নয় - সাপচুমুর চুমুক।ঝরা কাঁটা আলগা খোঁপা থেকে - ছাল ছাড়ানো ঋনাত্মক বেলুন।
কামুক কামুক চোখের বাইক - নিঃশব্দে উড়িয়ে দেয় ডিসেল।আগ্রাসী প্রত্নতত্ত্বে আবগারি প্রশমন।
অথচ ঝুলন্ত সময় নাটুকে স্বপ্নে।
রাঁধেভ্যু মতে - বাসন্তী রঙা পরকীয়া ঘনিষ্ঠতা ছিঁড়ে বাইক চেপে পৌঁছয় - বনগাঁ থেকে মেটিয়াবুরুজ।।
৭
এক চিলতে কাটাকুটি কথা - যেটুকু ছিল চু-কিতকিত সম্বল।কিশমিশ জিভে কুইনাইনের আচার - একমাত্র তোমার হাতেই সমাধিত্তোর।
কালো তোরণে চার্মিণার ছাপ - রিগরমটিসে মরামাছের হলদেয়ানা কার্নিশ জোড়া।
চলো।তাপ পালিশ করি।বার্নিশ দিয়ে বাড়াই শান্তরোদ।হয় আজ মারাত্মক রাত - অথবা কোনো সর্বনাশ আর নয়।।
৮
মেদমুক্ত উপত্যকা - পিকাসো প্রতীক।পিসার মিনার জুড়ে যে শালিক গ্যালিলিও চিনিয়েছিল
আবার এসেছে বিজোড় ছাদ।এখানেই তোমার জন্য আমৃত্যু প্রথম।হেমলকে মন নেই - বনসাই আমেজে মরফিন দাবি।ভিজলে ভারি অসভ্য - শুকনো খরায় রোমকূপ চাপে কার্টিজের ছবি।
বুলেটেও চেতনা ভাঙ্গন কেন?বাষ্পীয় জলছবি মাখা তুমি।এসো।দেওয়ালকেও ঠান্ডা মাথায় খুন করার প্রতিশ্রুতি পালন করি।
৯
আওয়াজ ছুঁলেই শিৎকার - চাঁদঘড়ি ছুঁতে হাত বাড়াচ্ছে কমলালেবু।আমরা চাইছি ছাপোষা প্রজাপতি।মাসের শেষ - যদিও পুজিমার্কা কোলাজে সিগারেট লভ্যাংশ নয়।
ঝুটমুট গুলিয়ে দিলে ট্রামলাইনের রুপো।একএকটা আকরিক মালিকানার ঠিকানায় তোমাকে চিঠি।
মুখোমুখি বসে থাকার আপোষ - জলময় সুযোগে তোমাকে ডাকি ছু-মন্তর মেঘ ডাকনামে।।
ডাকঘর শাঁখ বাজালো অবশেষে.........
১০
হাত ফস্কে জ্বালিয়েছি মধুমেহ - পুড়লো জোনাকী শরীর।মৃত্যুও প্রেম চেয়েছিল যৌবনে।
মরাল ঈশ্বরের ঘাম স্বাদ - একপা এগিয়ে অতর্কিত।
কবিতায় তরল হয় তরলিত - গ্লাসভর্তি চুমুর ফোয়ারা ফৌজদারি আকর্ষণে তোমার অলীক সীমান্ত।।
১১
ছোবলের পরেও ছোবল - শ্যেন আকৃতি অশান্ত নয় কৃত্তিম নাভিশ্বাসে।হয়তো কবিতাও তোমার জন্য ভুল - কোনো ভুল নয় ক্রিয়াপদ আক্রোশে।
বহু ঝড়ের খেয়াল টুকরোটুকরো হয় - শতাংশের হিসাবে ক্রমশঃ ঠোঁঁটের নীল নিঃশ্বাসে ঘন।।
১২
যে কবির কবিতা ছাপে না কেউ - রোমান্টিক মেজাজে নিঃস্বতা প্রিয়।
কবিতারও গোলাপি ভাস্কর্য - আতস আয়নায় ক্ষত।
পৃথিবী নিজস্ব মরশুমে বিলীয়মান ধাতব।
বিপরীত চাঁদমারিতে আটকানো টিকটিকির সংশোধীয় খসে পড়া - ঋ।।
___________
শব্দরূপ : রাহুল
No comments:
Post a Comment