ছায়ার সাথে
-----------------
১
চাঁদের কলঙ্কের সাথে তার তুলনা কখনোই চলে না।কারন - সমানুপাতিক অবস্থানে দুজনেই ঈর্ষামুখী।সমান্তরাল যৌগিক রেখায় আমারও ছিন্নভিন্ন হওয়ার এটাই সময়।।
২
ছায়ার সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝি
তাই অল্প ভীড়েও ব্যর্থ সফলতা।
অজানা আলেয়ায় মুখ চুরি -
বিগত আলিঙ্গনে অযুত বালিয়াড়ি।।
৩
গ্রহান্তরের প্রশ্নে এখনও কেন মুখ লুকাও আঁচলে।নীরব অহল্যা নারী হতে চায় বিচ্ছিন্ন উত্তরে।
প্রাচীন অনৈতিকতা - অপ্রাপ্ত শব্দসম্ভার প্রতিনিয়ত বোবা কৌশলে।।
৪
পতঙ্গ প্রমাণে এখনও কিছু বাগবিতণ্ডা তোমার সঙ্গে।
রাত বাড়ছে দেখো - বুঝতে চাও না অস্তিত্বের সংঘাত।।
আমি আমি তুমি তুমি চিরায়ত তাগিদে জন্মান্তরবাদের পক্ষে।
তবে কি নষ্টামোর দোরগোড়ায় কেবল ম্যাজেন্টা রঙের ছাদ?
৫
সকালের গোলাপি আলোয় কাঁচের প্রতিফলনে - একটা নীল সূক্ষ নেশা।তাই পিচরাস্তার পারদত্বকে বিস্তর গোলমাল। একটা গোলকীয় বিনির্মাণ - একটা পরাজিত উপমার প্রক্রিয়াগত দিক পরিবর্তন।।
৬
শুভ দ্বিপ্রহরের কাঠ ফাটা রোদে প্রমাদ গোনার ব্যস্ততা থাকলে - নিরম্বু সন্ত্রাস।যে কিশোরী নারীদেশ অপেক্ষায় - যে কিশোর দুদিন পরে পুরুষত্বের অহংকারে,চক্রব্যূহ আপোষহীন গল্পবোধে সকলেই বাস্তু শ্রমিক।
শরীর থেকে প্রেম ব্যয় হয়
জল থেকে জলজাত গাছ।
সামরিক পোষাকে বেলেমাটিতেও পুরনো ওয়ারেন্ট - সত্যান্বেষী।।
৭
ছোটছোট হেমন্তের পা ফেলে এক শৈলশহরের নামকরণ অনুষ্ঠান।
সঙ্গত কারনেই সেখানে একফোটা সেঁকোবিষের প্রয়োজনীয়তা নেই।যদিও বিগ্রহ স্থাপত্যকলায় নীল মানুষ রাতবাউলের গান শোনায় - একলা কথোপকথনে সকালে নাভিতে জলছত্র পূর্ণ।।
৮
মাটিতে ঝুলে থাকা ওভারহেড তারে যতটুকু বিদ্যুৎ ক্ষয় - শরীর ছুঁলে তার পরিমাণ অনেক বেশী।তাই বিবর্ণ গামছায় শুল্ক মাসুল।
খালপাড়ের নষ্টা মেয়েটি যখন বেলফুল খেয়ে আধপেটা - তার স্তনেও লেগে থাকে মাতৃত্বের স্বাদ।বোঝে না অনেকেই।যারা বোঝে - খুঁজে বার করে অভিধানে রতিসুখ বলে কিছু নেই।হলুদ প্রোটিনে ভেজা স্ফটিক কবিতায় - প্রেমের আত্মাহুতি।।
৯
রোদ পড়ে গেলে - অশীতিপর বৃদ্ধার হেঁটে যাওয়া কোনো বিকল্প বাসস্থানে।অতএব গভীর মনযোগে আত্মবিলোপের সন্ধান।
যে যুবতী সদ্য চুল ভিজিয়েছে ভরা পূর্ণিমায় ঢলঢল সাজে - তার জন্যও কিছু মনস্তাপ নির্বাসিত তাপে ও শীতে।
অবশিষ্ট কিছু শৈল্পিক স্তর - যারা কবিতাকে করেছিল অপরাধী - পরাজিত নাটমন্দিরে বেকসুর খালাস।প্রাপ্য উচ্চতায় কবিতার শববাহি সোঁদা গন্ধ।
কিছু বিবর্ণ পাতা চুনজলে মিলেমিশে সময় হয়ে যায় - ব্যারিকেড ইঙ্গিত।।
১০
গোপন ত্রিভুজে লেখা নাভিকূপ সন্ধ্যা যদি স্পর্শ বাড়ায় - মাটির সাড়ে তিন হাত গভীরে অনবরত ঝর্ণায় স্নান।অভিমুখী কার্যকারিতায় সব বিরোধীতাই তুমুল সফল।অতএব ঝড় থেকে পিছলে গিয়ে রাস্তায় আশ্রয়।চাঁদকলায় অস্তিত্ব নিদারুণ সংশয়ের হলে - আত্মঅভিমানে অস্ত্রত্যাগ নিতান্তই ব্যক্তিগত।
যে নারী আমায় দিয়েছে জোয়ারভাটা - দেবে বলে লিখেছিল আংশিক খন্ড প্রতিঘাত,কোন সে অকাল সামাজিকতায় শুদ্ধ নিরপেক্ষ।
বেশ কিছু রাতজোরী দেওয়াল গুঁড়িয়ে দেওয়ার এই তো উপযুক্ত পল - বিগত ঘুঙুর শব্দে জাতিস্মর জলসাঘর।।
১১
কিছু মখমলি সামিয়ানায় উপত্যকার অভিযান - বকলমায় দিয়েছি তাকে বিস্বাদ সাক্ষরতা।
তাই কোনো বিশেষ শিলাখন্ডের অনুমতি সাপেক্ষে লিখে রাখা সাক্ষ্য ও প্রমাণাদি।বর্গীয় শামুকখোলে কতই না জানি অনভ্যাস রয়ে যায়।কেরোসিন তেলে সয়ে যায় পাপবোধ ও সোনার শিকল।
কেউ বিশ্বাস করবে না ভেবেও জানি - উলঙ্গ ছায়ারোগ তীব্র প্রসব যন্ত্রণায় মুক্তি দেয় ভিখারিনী শরীর।সংবাদ বাসি হলে ফুলশয্যার ফ্যাসফ্যাসে হাসি।চূড়ান্ত কলমে আজ মানুষই ফ্যাসিস্ত।।
১২
আর কোনো অপরাধ নয় ছায়াঋতু আবহে।
এবারে কঠিন-তরল-বাস্প অভ্যুত্থানে বিজাতীয় অনুপ্রবেশ।
জীবানু শুভেচ্ছা বড় ইচ্ছে আশায় বাঁচে।অতএব নিষিক্ত শ্বেতচন্দন।
বিবরণ নীল রাতে সুনীল প্রতিচ্ছবি। কখনো সাদা - কখনো সাদা।করবী আঘাত - তাই ঘরেও আধাআধি পূর্ণতা। সমকামী প্রাচুর্যে বেলুনিয়ানার আসক্তি।।
১৩
আবার একটা অতর্কিত হামলা চালাল উর্বশী-রম্ভা-মেনকার দল।শরীরের স্বার্থে বেকুব হয়ে দেখলাম কতো দ্রুত শেষ পাতে নিয়মরক্ষা করছে দই ও ছানার রসোগোল্লা।নেপথ্যে সেই কুকুরছানা শক্তি।শর্করা মানসিকে কতশত চাদর চড়ায় কামুক ইতরের দল।
প্রভূত বলপ্রয়োগ - জন্মজড়ুলের লাল-নীল-হলদে-গেরুয়া জলছোপে আবরিত বিশেষ স্থান-কাল-পাত্র কতোটা শরিকি?মায়ামৃগ গল্পটা একঘেয়ে মন্দিরে বারবার ঘটে।ইতিমধ্যে সীতা গা থেকে মিথ্যে খুলে বহুজনে বারাঙ্গনা।।
১৪
অনেকটা পরিমানে সকাল হলেই মেঘলা থাকতে চাওয়া অস্বাভাবিক।তাই মাটির সোঁদা নিম্নাংশে বর্ষা ক্রিয়াপদ।যে ঘুমের বিসর্জনে বিগত রাতগুলো জেগেছিল - দুপুরের ফুল ফুটলে স্তাবক কিছু প্রতীকী বিশ্বাস।আর কতো মাঠ-ঘাট-জলাজমি চাষ করে পুরনো স্মৃতিপথের জিগির তোলা।না কি অযাচিত যৌগ লহরায় নুপুরের ঝিনঝিনি সম্পৃক্ত।কেউ যে রাখে নি স্থির চশমার উত্তাপ।কাঠের আয়নায় প্রতিফলিত ছায়ামুখ উকিলি জেরায় বিব্রত করে।বিলম্বিত উপেক্ষা - কিছু ভবিতব্য পশ্চিম কোনে সরলরেখা আকে।।
১৫
বিগত কয়েকটুকরো সূর্য মাটিতে গচ্ছিত রইলো অনুমতিপত্র ছাড়াই।স্ত্রী দেহ চিতাকাঠে আসীন।কোন ভরসায় কোন কুকুরের জন্ম মৃগনাভিতে - নিঃশ্বাস শুষে নেয় পোড়া গন্ধকের বাতাস - সন্ন্যাসী শুদ্ধ হয় নিয়মিত গৃহীতাপে।বিলীয়মান রঙ - আগুনের ছটায় পূর্ণগ্রাস গ্রহণ।
তামার চোখে যেন প্রথাগত দৃশ্য সাফল্য।পোড়াকাঠে লেগে থাকা ম্যাটমেটে স্বপ্নের ছোপ - পৃথিবীর নিষিদ্ধ রুপ লজ্জায় গোলাপি।।
______________________
©রাহুল গাঙ্গুলী
-----------------
১
চাঁদের কলঙ্কের সাথে তার তুলনা কখনোই চলে না।কারন - সমানুপাতিক অবস্থানে দুজনেই ঈর্ষামুখী।সমান্তরাল যৌগিক রেখায় আমারও ছিন্নভিন্ন হওয়ার এটাই সময়।।
২
ছায়ার সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝি
তাই অল্প ভীড়েও ব্যর্থ সফলতা।
অজানা আলেয়ায় মুখ চুরি -
বিগত আলিঙ্গনে অযুত বালিয়াড়ি।।
৩
গ্রহান্তরের প্রশ্নে এখনও কেন মুখ লুকাও আঁচলে।নীরব অহল্যা নারী হতে চায় বিচ্ছিন্ন উত্তরে।
প্রাচীন অনৈতিকতা - অপ্রাপ্ত শব্দসম্ভার প্রতিনিয়ত বোবা কৌশলে।।
৪
পতঙ্গ প্রমাণে এখনও কিছু বাগবিতণ্ডা তোমার সঙ্গে।
রাত বাড়ছে দেখো - বুঝতে চাও না অস্তিত্বের সংঘাত।।
আমি আমি তুমি তুমি চিরায়ত তাগিদে জন্মান্তরবাদের পক্ষে।
তবে কি নষ্টামোর দোরগোড়ায় কেবল ম্যাজেন্টা রঙের ছাদ?
৫
সকালের গোলাপি আলোয় কাঁচের প্রতিফলনে - একটা নীল সূক্ষ নেশা।তাই পিচরাস্তার পারদত্বকে বিস্তর গোলমাল। একটা গোলকীয় বিনির্মাণ - একটা পরাজিত উপমার প্রক্রিয়াগত দিক পরিবর্তন।।
৬
শুভ দ্বিপ্রহরের কাঠ ফাটা রোদে প্রমাদ গোনার ব্যস্ততা থাকলে - নিরম্বু সন্ত্রাস।যে কিশোরী নারীদেশ অপেক্ষায় - যে কিশোর দুদিন পরে পুরুষত্বের অহংকারে,চক্রব্যূহ আপোষহীন গল্পবোধে সকলেই বাস্তু শ্রমিক।
শরীর থেকে প্রেম ব্যয় হয়
জল থেকে জলজাত গাছ।
সামরিক পোষাকে বেলেমাটিতেও পুরনো ওয়ারেন্ট - সত্যান্বেষী।।
৭
ছোটছোট হেমন্তের পা ফেলে এক শৈলশহরের নামকরণ অনুষ্ঠান।
সঙ্গত কারনেই সেখানে একফোটা সেঁকোবিষের প্রয়োজনীয়তা নেই।যদিও বিগ্রহ স্থাপত্যকলায় নীল মানুষ রাতবাউলের গান শোনায় - একলা কথোপকথনে সকালে নাভিতে জলছত্র পূর্ণ।।
৮
মাটিতে ঝুলে থাকা ওভারহেড তারে যতটুকু বিদ্যুৎ ক্ষয় - শরীর ছুঁলে তার পরিমাণ অনেক বেশী।তাই বিবর্ণ গামছায় শুল্ক মাসুল।
খালপাড়ের নষ্টা মেয়েটি যখন বেলফুল খেয়ে আধপেটা - তার স্তনেও লেগে থাকে মাতৃত্বের স্বাদ।বোঝে না অনেকেই।যারা বোঝে - খুঁজে বার করে অভিধানে রতিসুখ বলে কিছু নেই।হলুদ প্রোটিনে ভেজা স্ফটিক কবিতায় - প্রেমের আত্মাহুতি।।
৯
রোদ পড়ে গেলে - অশীতিপর বৃদ্ধার হেঁটে যাওয়া কোনো বিকল্প বাসস্থানে।অতএব গভীর মনযোগে আত্মবিলোপের সন্ধান।
যে যুবতী সদ্য চুল ভিজিয়েছে ভরা পূর্ণিমায় ঢলঢল সাজে - তার জন্যও কিছু মনস্তাপ নির্বাসিত তাপে ও শীতে।
অবশিষ্ট কিছু শৈল্পিক স্তর - যারা কবিতাকে করেছিল অপরাধী - পরাজিত নাটমন্দিরে বেকসুর খালাস।প্রাপ্য উচ্চতায় কবিতার শববাহি সোঁদা গন্ধ।
কিছু বিবর্ণ পাতা চুনজলে মিলেমিশে সময় হয়ে যায় - ব্যারিকেড ইঙ্গিত।।
১০
গোপন ত্রিভুজে লেখা নাভিকূপ সন্ধ্যা যদি স্পর্শ বাড়ায় - মাটির সাড়ে তিন হাত গভীরে অনবরত ঝর্ণায় স্নান।অভিমুখী কার্যকারিতায় সব বিরোধীতাই তুমুল সফল।অতএব ঝড় থেকে পিছলে গিয়ে রাস্তায় আশ্রয়।চাঁদকলায় অস্তিত্ব নিদারুণ সংশয়ের হলে - আত্মঅভিমানে অস্ত্রত্যাগ নিতান্তই ব্যক্তিগত।
যে নারী আমায় দিয়েছে জোয়ারভাটা - দেবে বলে লিখেছিল আংশিক খন্ড প্রতিঘাত,কোন সে অকাল সামাজিকতায় শুদ্ধ নিরপেক্ষ।
বেশ কিছু রাতজোরী দেওয়াল গুঁড়িয়ে দেওয়ার এই তো উপযুক্ত পল - বিগত ঘুঙুর শব্দে জাতিস্মর জলসাঘর।।
১১
কিছু মখমলি সামিয়ানায় উপত্যকার অভিযান - বকলমায় দিয়েছি তাকে বিস্বাদ সাক্ষরতা।
তাই কোনো বিশেষ শিলাখন্ডের অনুমতি সাপেক্ষে লিখে রাখা সাক্ষ্য ও প্রমাণাদি।বর্গীয় শামুকখোলে কতই না জানি অনভ্যাস রয়ে যায়।কেরোসিন তেলে সয়ে যায় পাপবোধ ও সোনার শিকল।
কেউ বিশ্বাস করবে না ভেবেও জানি - উলঙ্গ ছায়ারোগ তীব্র প্রসব যন্ত্রণায় মুক্তি দেয় ভিখারিনী শরীর।সংবাদ বাসি হলে ফুলশয্যার ফ্যাসফ্যাসে হাসি।চূড়ান্ত কলমে আজ মানুষই ফ্যাসিস্ত।।
১২
আর কোনো অপরাধ নয় ছায়াঋতু আবহে।
এবারে কঠিন-তরল-বাস্প অভ্যুত্থানে বিজাতীয় অনুপ্রবেশ।
জীবানু শুভেচ্ছা বড় ইচ্ছে আশায় বাঁচে।অতএব নিষিক্ত শ্বেতচন্দন।
বিবরণ নীল রাতে সুনীল প্রতিচ্ছবি। কখনো সাদা - কখনো সাদা।করবী আঘাত - তাই ঘরেও আধাআধি পূর্ণতা। সমকামী প্রাচুর্যে বেলুনিয়ানার আসক্তি।।
১৩
আবার একটা অতর্কিত হামলা চালাল উর্বশী-রম্ভা-মেনকার দল।শরীরের স্বার্থে বেকুব হয়ে দেখলাম কতো দ্রুত শেষ পাতে নিয়মরক্ষা করছে দই ও ছানার রসোগোল্লা।নেপথ্যে সেই কুকুরছানা শক্তি।শর্করা মানসিকে কতশত চাদর চড়ায় কামুক ইতরের দল।
প্রভূত বলপ্রয়োগ - জন্মজড়ুলের লাল-নীল-হলদে-গেরুয়া জলছোপে আবরিত বিশেষ স্থান-কাল-পাত্র কতোটা শরিকি?মায়ামৃগ গল্পটা একঘেয়ে মন্দিরে বারবার ঘটে।ইতিমধ্যে সীতা গা থেকে মিথ্যে খুলে বহুজনে বারাঙ্গনা।।
১৪
অনেকটা পরিমানে সকাল হলেই মেঘলা থাকতে চাওয়া অস্বাভাবিক।তাই মাটির সোঁদা নিম্নাংশে বর্ষা ক্রিয়াপদ।যে ঘুমের বিসর্জনে বিগত রাতগুলো জেগেছিল - দুপুরের ফুল ফুটলে স্তাবক কিছু প্রতীকী বিশ্বাস।আর কতো মাঠ-ঘাট-জলাজমি চাষ করে পুরনো স্মৃতিপথের জিগির তোলা।না কি অযাচিত যৌগ লহরায় নুপুরের ঝিনঝিনি সম্পৃক্ত।কেউ যে রাখে নি স্থির চশমার উত্তাপ।কাঠের আয়নায় প্রতিফলিত ছায়ামুখ উকিলি জেরায় বিব্রত করে।বিলম্বিত উপেক্ষা - কিছু ভবিতব্য পশ্চিম কোনে সরলরেখা আকে।।
১৫
বিগত কয়েকটুকরো সূর্য মাটিতে গচ্ছিত রইলো অনুমতিপত্র ছাড়াই।স্ত্রী দেহ চিতাকাঠে আসীন।কোন ভরসায় কোন কুকুরের জন্ম মৃগনাভিতে - নিঃশ্বাস শুষে নেয় পোড়া গন্ধকের বাতাস - সন্ন্যাসী শুদ্ধ হয় নিয়মিত গৃহীতাপে।বিলীয়মান রঙ - আগুনের ছটায় পূর্ণগ্রাস গ্রহণ।
তামার চোখে যেন প্রথাগত দৃশ্য সাফল্য।পোড়াকাঠে লেগে থাকা ম্যাটমেটে স্বপ্নের ছোপ - পৃথিবীর নিষিদ্ধ রুপ লজ্জায় গোলাপি।।
______________________
©রাহুল গাঙ্গুলী
No comments:
Post a Comment